রাজবাড়ী জেলার কালুখালী উপজেলা পঞ্চম উপজেলা এটা সর্বশেষ উপজেলা। আয়তনের দিক থেকে অন্যান্য উপজেলা থেকে ছোট। কালুখালী উপজেলা রাজবাড়ী জেলা সদর উপজেলা থেকে পশ্চিমে প্রায় ১৫ কিলোমিটার অতিক্রম করতে হয়। রাজবাড়ী জেলার সাথে কালুখালী উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা অন্যান্য উপজেলার মত অনেক ভালো। সুন্দর যোগাযোগ ব্যবস্থার ফলে এ উপজেলার ব্যাবসা বানিজ্য অনেক ভালো যার কারনে এ অঞ্চলের মানুষ সু-সংগঠিত ভাবেই ব্যবসা করতে পারছে।
ক্রমিক নং |
ব্যবসার নাম |
বিবরন |
০১ |
পশু হাট |
কৃষি নির্ভরশীল এ এলাকায় ব্যাবসায় বানিজ্যে সদুর প্রসার লাভ করেছে।যোগাযোগ ব্যবস্থা ভলো বিধায় দূর দূরান্ত থেকে এখানে মানুষ ব্যবসার কাজে আসে। রাজবাড়ী জেলার বৃহত্তম ব্যবসায়িক কেন্দ্র কালুখালী যখন উপজেলা ছিলো না তার আগে থেকেও এখানে চলে নানা রকমের ব্যবসায় বিশেষ করে রতনদিয়া পশু হাট। পশুর মধ্যে রয়েছে গরু, মহিষ, ভেড়া, ছাগল. হাস, মুরগী, কবুতর, কোয়েল পাখি ইত্যাদি। |
০২ |
পাটের ব্যবসা |
কৃষি নির্ভরশীল এ এলাকায় ব্যাবসায় বানিজ্যে সদুর প্রসার লাভ করেছে।যোগাযোগ ব্যবস্থা ভলো বিধায় দূর দূরান্ত থেকে এখানে মানুষ ব্যবসার কাজে আসে। এমনিতে রাজবাড়ী জেলা একটি পাট চাষের অন্যতম জেলা তো কালুখালী উপজেলা তার মধ্যে অন্যতম উপজেলা। এখানে বিশাল বড় পাটের হাট বসে অনেক দূর থেকে ব্যবসায়ীরা এসে পাট বেচা- কেনা করে। হাট শেষে পাট গাড়ী ভরে যার যার মত গন্তব্য স্থলে নিয়ে যায়। |
০৩ |
বাঁশ-বেতের ব্যবসায় |
বাঁশ ও বেত বাংলাদেশের অন্যতম একটা শিল্প কালুখালী উপজেলাতে বাঁশ-বেতের ব্যবসার অনেক প্রসার রয়েছে। এখানে প্রতি বুধবার সকাল ০৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চলে বিভিন্ন প্রকারের বাঁশ ও বেত এ হাটে বেচা কেনা হয়। |
০৪ |
চিনা বাদামের ব্যবসায় |
রাজবাড়ী জেলার কালুখালী উপজেলা আসলে পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত। এ উপজেলার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে গড়াই নদী এবং চন্দনা নদী। চরভিত্তিক এলাকা চরের বেশির ভাগ মানুষ চিনা বাদামের ব্যবসায় করে। অন্যান্য স্থান থেকে লোকজন এসে চিনা বাদাম ক্রয় করে নিয়ে যায়। খুব সূলভ মূলে পাওয়া যায় বিধায় দূর দূরান্ত থেকে ব্যবসায়ীরা আসে ব্যবসা করতে। |
০৫ |
পিয়াজ,রসুনের ব্যবসা |
কৃষি নির্ভরশীল এ এলাকায় ব্যাবসায় বানিজ্যে সদুর প্রসার লাভ করেছে।যোগাযোগ ব্যবস্থা ভলো বিধায় দূর দূরান্ত থেকে এখানে মানুষ ব্যবসার কাজে আসে। এ এলাকার মাটি পিয়াজ রসুন চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী ফলে প্রচুর পরিমানে পিয়াজ রসুন উৎপাদন হয়। পিয়াজ রসুনের অনেক চাহিদা থাকায় এখানে প্রচুর পিয়াজ রসুন চাষ করতে হয়। দূর দূরান্ত থেকে ব্যবসায়িরা আসেন এখান থেকে পিয়াজ রসুন ক্রয় করার জন্য সকল প্রকার ব্যবসায়ীক কাজের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থা ভলো। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস