রাজবাড়ী জেলার কালুখালী উপজেলার ০১ নং রতনদিয়া ইউনিয়নে ।
কালুখালী উপজেলা হতে পায়ে হেটে, ভ্যান, রিক্সা-অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়।
0
২।মোদনমোহন আঙ্গিণাঃ এই মোদনমোহন আঙ্গিণাটি সর্বপ্রথম ১৮৪০ সালে কালুখালী উপজেলার ০১ রতনদিয়া ইউনিয়নের গঙ্গানান্দপুর গ্রামের মোড়ালিখোলা মৌজায় স্থাপিত হয়। পরবর্তীতে মোদনমোহন আঙ্গিণাটি পূনরায় সংস্কার করার জন্য ১৯৬৬ সালে ০১ নং রতনদিয়া ইউনিয়নের মালিয়াট গ্রামে স্থানান্তর করা হয়। আসল কথা হলো এই মন্দিরে একটি মুর্তি আছে যাকে নিয়ে কালুখালীর হিন্দু সম্প্রদায়ের এতটা উদ্বেগ। লোকের মুখে শোনা যায়, এই মোদনমোহন আঙ্গিণাটি উনিশ দশকের প্রথম দিকে পদ্মা নদীর স্রোত এর সাথে ভেসে আসে আর সেটা মোড়ালিখোলা গ্রামেই আটকে পড়ে এবং কোন এক হিন্দু সন্ন্যাসী এটার স্বপ্ন দেখে, সেখান থেকেই হিন্দু পূজারীরা এটাকে সংরক্ষন করতে লাগলেন এবং পূজা আর্চনা করতে লাগলেন। ঠাকুর মোদনমোহন গোস্বামী সেটাকে উঠিয়ে তাহার নিজ বাড়ীতে ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেন। আর সেখান থেকেই এটার নাম হয় মোদনমোহন পূজা মন্দির আঙ্গিণা। বার মাসে এখানে বড় আয়োজনে পূজা উদযাপিত হয়। তাছাড়া দূর্গাপুজার আয়োজনও করা হয়। এ মন্দিরের অনেক ভক্ত লোক আছে যারা সবসময় এখানে থেকে সেবা যত্ন করে। তাছাড়া পুজার সময় সারা বাংলাদেশের মানুষ, এমনকি ভারত থেকেও লোক আসে দর্শনের জন্য।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস